১৬৪১ সাল।
এই কাহিনী আমার অনেক ছোটবেলায় শোনা। এই অভিশাপ সুদূর রাজপরিবারকেই নয়,ওই এলাকার সকল পরিবারকে নিয়ে শেষ করে দিয়েছিল। সব শেষ করে দিয়েছে মীরানের অতৃপ্ত আত্মা। আগে যা ছিল স্বর্গের মত সুন্দর একটি সাম্রাজ্য, আজ তা বালি, পাথরের ভান্ডার। রূপনগড়ের রাজ সিংহাসনে তখন রাজা চ্ছেদ সিং। চিত্রশিল্পী মীরান নৃশংসভাবে মারা গেলেন কেন? অভিশাপ নেমে এলো রাজপরিবারের উপরে। একের পর এক নিরীহ মানুষের প্রাণ যেতে লাগলো। কে রয়েছে এর নেপথ্যে? মীরানের অতৃপ্ত আত্মাই একি তবে....সাম্রাজ্যের এই ধ্বংসলীলায় চলতেই থাকে। মানুষের মন থেকে রূপনগড়ের অস্তিত্ব মুছে যেতে থাকে। বালি পাথরের মাঝে কঙ্কালসার শরীর নিয়ে পড়ে থাকে সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ। কাল রহস্যের মায়াজাল গ্রাস করতে থাকে গোটা সাম্রাজ্যকে। এর শেষ রক্ষা কোথায়? রাজস্থানের এক অবর্ণনীয় ঐতিহাসিক কাহিনী। যা না পড়লে বাকি থেকে যায় অনেককিছুই। একি শুধুই কাহিনী নাকি কোন অতৃপ্ত আত্মার বয়ান?জানতে হলে অবশ্যই শুনুন সঞ্চারী ভট্টাচার্যের অন্তরালে।Read More